পাবদা মাছ (Pabda Fish): পরিচিতি, চাষ পদ্ধতি ও রোগ ব্যবস্থাপনা

পাবদা মাছ (Pabda Fish, Ompok pabda):, দক্ষিণ এশিয়ার স্থানীয়, ক্যাটফিশের একটি প্রজাতি যা সাম্প্রতিক বছরগুলিতে তার স্বাদ এবং গঠনের কারণে ক্রমবর্ধমান জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। এর সূক্ষ্ম স্বাদ এবং গঠনের জন্য পরিচিত, পাবদা মাছকে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার “বাটারফিশ” হিসাবে উল্লেখ করা হয়েছে।

এটি শুধুমাত্র একটি সূক্ষ্ম গন্ধই নয়, তবে এই প্রজাতিটি একটি চর্বিহীন এবং পুষ্টিকর মাছ হিসাবে তার সম্ভাব্য স্বাস্থ্য সুবিধার জন্যও বিখ্যাত।

পাবদা মাছ (Pabda Fish) পরিচিতি

পাবদা মাছের উৎপত্তি (Origin of Pabda Fish)

পাবদা মাছের শ্রেণীবিন্যাস (Taxonomy of Pabda Fish)

  • Kingdom: Animalia
  • Phylum: Chordata
  • Class: Actinopterygii
  • Order: Siluriformes
  • Family: Siluridae
  • Genus: Ompok
  • Species: Ompok pabda

পাবদা মাছের বৈজ্ঞানিক নাম (Pabda Fish Scientific name): ওম্পোক পাবদা (Ompok pabda)

পাবদা মাছ in English (Pabda fish in english)

সাধারণ নাম (Local Name of Pabda): পাবদা

প্রাপ্তিস্থান (পাবদা মাছ কোথায় পাওয়া যায়) | (Geographic Distribution of Pabda Fish)

বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্তান ও নেপালে এ মাছ পাওয়া যায়।

পাবদা মাছের আবাসস্থল বা বাসস্থান (Habitat of Pabda Fish)

পুকুর, ডোবা, ধানক্ষেত, হাওড়বাড়ে, বিল ইত্যাদিতে পাব পাওয়া যায়। পানির উপরের স্তরে এ মাছ বাস করে।

পাবদা মাছের খাদ্যাভ্যাস (Feeding Habit of Pabda Fish) | পাবদা মাছ কি খায়?

এ মাছ বিভিন্ন পোকামাকড় ও শ্যাওলা যায়। তবে খৈল ও ফিশমিল এরা পছন্দ করে।

মে, জুন ও জুলাই মাস পাবদা মাছের প্রজননকাল। প্রজনন মৌসুমের ৩/৪ মাস পূর্বে পরিপক্কতা আনার উদ্দেশ্যে সুষম খাবার, যথা, ৪০ চালের কুঁড়া, ৩০ ভাগ সরিষার খৈল ও ৩০ ভাগ ফিশমিল দেয়া প্রয়োজন।

পাবদা মাছের শনাক্তকারী বৈশিষ্ট্য | শারীরিক বৈশিষ্ট্য (দৈহিক গঠন) (Body Features of Pabda Fish)

পাবদা মাছ

-পাবদা মাছ সুন্দর রূপালী আকৃতির আঁশ এবং বড় আকারের জন্য পরিচিত, যার দৈর্ঘ্য ৬০ সেন্টিমিটার পর্যন্ত পৌঁছাতে পারে।

-এ মাছ প্রায় ৫/৬ ইঞ্চি লম্বা হয়। আকার চ্যাপ্টা এবং সামনের দিকের চেয়ে পেছনের দিক ক্রমান্বয়ে সরু।

-দেখতে অনেকটা বোয়াল মাছের মত।

-এ মাছ আঁশবিহীন ও রূপালি রঙের।

-পুরুষ মাছের শিরদাঁড়া খাজকাটাগুলো খুবই স্পষ্ট এ বং স্ত্রী মাছের খাঁজকাটা গুলো অস্পষ্ট।

পাবদা মাছের ছবি (Picture of Pabda Fish)

পাবদা মাছ খাওয়ার উপকারিতা ও সুবিধা (Pabda Fish Benefits)

সুস্বাদু এ মাছ রাস্কুসে রাক্ষুসে নয় বিধায় অন্যান্য ছোট ছোট দেশী মাছের সাথেও চাষ করা যায়। পাবদা মাছের মাংস নরম ও খেতে সুস্বাদু এবং বাজারে এর চাহিদা প্রচুর ।

এ মাছের মাঝখানে লম্বালম্বিভাবে শুধুমাএ একটি কাটা আছে। এ মাছ কীটপতঙ্গ, শ্যাওলা , ছোট ছোট কচুরিপানা ইত্যাদি প্রাকৃতিক খাবার খায়। তবে বেশি ফলনের জন্য ভালো পরিমানের উন্নত খাদ্য সরবারহ করা হয়। সুতরাং সম্পূরক খাদ্য তেমন বেশি লাগে না।

চালের কুঁড়া ও গমের ভ’ষি হলেই চলে। কৃএিম প্রজননের মাধ্যমে ও প্রাকৃতিক ভাবে এ মাছ ডিম ছাড়ে।

প্রতি ১০০ গ্রামে প্রোটিন ১৯.২, ফ্যাট ২.০, লোহা ০.২ গ্রাম ও ক্যালসিয়াম
৪০২, ফসফরাস ২১৬ মি.গ্রা. এবং পানি ৭৯.৩ ভাগ।

পাবদা মাছ চাষ (Pabda Fish Culture)

স্থান নির্বাচন

প্রথমত, পাবদা মাছ চাষের ব্যবসা শুরু করার জন্য আপনাকে একটি ভাল স্থান নির্বাচন করতে হবে।

এটি আরও ভাল হবে যদি নির্বাচিত স্থানটি সমস্ত দূষণ এবং শব্দ থেকে মুক্ত হয় এবং সম্পূর্ণ সূর্যের আলো থাকে।

পুকুর নির্মাণ ও আকার

পাবদা মাছ চাষের জন্য পুকুরের আকার আপনার উপলব্ধ জমির প্রকারের উপর নির্ভর করে যে কোনও হতে পারে। এমনকি আপনি ছোট প্লাস্টিক বা কংক্রিটের ট্যাঙ্কগুলিতে পাবদা মাছ উত্থাপন শুরু করতে পারেন।

কিন্তু বাণিজ্যিক উৎপাদনের জন্য পুকুরটি প্রায় কাছাকাছি বা এক একর পর্যন্ত হলে ভালো হবে। আপনি মাটির / প্রাকৃতিক, প্লাস্টিক, ফাইবার, কাচ বা কংক্রিটের পুকুরপাবদা মাছ চাষের জন্য ব্যবহার করতে পারেন।

পুকুর প্রস্তুতি

পুকুরটি নির্মাণের পরে, আপনাকে এটিতে পোনা মজুত করার আগে এটি পুরোপুরি প্রস্তুত করতে হবে। পুকুরে চুন এবং জৈব ও অজৈব উভয় সার প্রয়োগ করা খুব গুরুত্বপূর্ণ।

পুকুরে সার প্রয়োগ করা প্রাকৃতিক খাদ্য উৎপাদনে সহায়তা করে। চুন এবং সারের সঠিক পরিমাণ কৃষির তীব্রতা এবং অন্তর্নিহিত উত্পাদনশীলতার উপর নির্ভর করে।

বীজ সংগ্রহ

পাবদা মাছ একটি প্রাকৃতিকভাবে প্রজননকারী ক্যাটফিশ এবং আপনাকে প্রাকৃতিক জলাশয় থেকে বীজ সংগ্রহ করতে হবে। কিছু সরবরাহকারী রয়েছে এবং তারা প্রাকৃতিক জলাশয় থেকে বীজ সংগ্রহ করে এবং আগ্রহী কৃষকদের কাছে বিক্রি করে।

আপনি আপনার এলাকায় এই ধরনের সরবরাহকারীদের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন। অথবা আপনার এলাকার কিছু লোকের সাথে যোগাযোগ করুন যারা ইতিমধ্যে এই ব্যবসায়ে রয়েছেন।

যদিও, আজ কিছু প্রজনন হ্যাচারি রয়েছে যা পাবদা মাছের আঙ্গুলের উত্পাদন এবং লালন-পালন করছে। আরও তথ্যের জন্য আপনি আপনার নিকটতম হ্যাচারির সাথে যোগাযোগ করতে পারেন।

পুকুরে মজুদ

পুকুরটি পুরোপুরি প্রস্তুত করার পরে, আপনি সরাসরি পুকুরে আঙ্গুলগুলি স্টক করতে পারেন। ক্যাটফিশ প্রজাতি হিসাবে, পাবদা মাছ উচ্চ মজুদ ঘনত্বে ভাল করতে পারে। কিন্তু সঠিক বৃদ্ধির জন্য, আপনার প্রতি একর পুকুরে ২৫,০০০ টিরও বেশি ফিঙ্গারলিং ছাড়া উচিত নয়।

খাওয়ানো

পাবদা মাছ বেঁচে থাকে এবং পুকুরের উপরের স্তর থেকে খাবার খায়। তারা সর্বজনীন এবং সাধারণত প্রোটোজোয়া, জলজ পোকামাকড়, ক্রাস্টেসিয়া, মস ইত্যাদি খায়। তারা ফিশমিল বা অন্যান্য সম্পূরক মাছের খাবারও উপভোগ করে। আজ, কিছু জায়গায় বাণিজ্যিক পাবদা মাছের ফিডও পাওয়া যায়।

মাছ আহোরণ

আপনি পুকুরে মাছগুলি মজুদ করার ১০-১২ মাস পরে ফসল কাটার আশা করতে পারেন। যদিও, আপনি যে কোনও সময় মাছটি কাটা করতে পারেন যখন তারা আপনার পছন্দসই আকারে পৌঁছায়। আপনি পাবদা মাছ কাটার জন্য মাছ ধরার জাল ব্যবহার করতে পারেন।

বিপণন

পাবদা মাছ সাধারণত বাজারে সরাসরি এবং তাজা বিক্রি হয়। তাই মাছ কাটার সঙ্গে সঙ্গেই বাজারে পাঠানোর চেষ্টা করুন। এতে করে মাছের দাম বেশি হবে।

পাবদা মাছ চাষের ব্যবসার জন্য তুলনামূলকভাবে কম বিনিয়োগ প্রয়োজন, এবং এই ব্যবসা থেকে লাভ খুব বেশি। খাওয়ানো এবং অন্যান্য খরচ কম এবং আপনি একটি শিক্ষানবিস হলেও আপনি এই ব্যবসা শুরু করতে পারেন।

পাবদা মাছ চাষের ব্যবসা মানুষের জন্য, বিশেষ করে বেকার শিক্ষিত যুবকদের জন্য একটি বড় সুযোগ তৈরি করতে পারে। শুভকামনা এবং ঈশ্বর আপনার মঙ্গল করুন।

প্রজনন ও পোনা উৎপাদন

ব্রুড বা প্রজননক্ষম মাছ পরিচর্যা: কৃএিম প্রজননের মাধ্যমে পোনা উৎপাদনের জন্য পুকুরে পালিত বয়ষ্ক মাছ হতে পরিপক্ক ও প্রজনন ক্ষম মাছ নির্বাচন করতে হয়। সাধারনত মে,জুন ও জুলাই মাস হলো পাবদা মাছের প্রজনন ও কাল।

তাই প্রজনন মৌসুমের ৩/৪ মাস আগে পরিপক্কতা আনবার লক্ষ্যে মাছকে বিষেশ পরিচর্যার মাধ্যমে সুষম খাবার দিতে হয়। সুষম খাবার হিসেবে চালের কুঁড়া, সরিষার খৈল ও ফিসমিলের মিশ্রণ দেয়া যেতে পারে।

এ মিশ্রনে ৪০ ভাগ চালের কুড়া, ৩০ ভাগ সরিষার খৈল ও ৩০ ভাগ ফিসমিলে মিশ্রন দেয়া যেতে পারে। প্রতি সতাংশে ৫০ থেকে ৭০ গ্রাম ওজনের ৫০-৬০ টি মাছ মজুদ করা হয়।

প্রতিদিন মাছের শরিরে ওজনের শতকরা ৫-৬ ভাগ হারে খাবার সরবরাহ করতে হবে। এভাবে পরিচর্যার পর পাবদা মাছ প্রজনন পরিপক্কতা লাভ করতে সক্ষম হবে।

স্ত্রী ও পুরুষ মাছ সনাক্তকরণ

পেক্টরাল স্পাইনের খাঁজকাটা দেখে পুরুষ ও স্ত্রী মাছ সহজে চেনা জায়। পুরুষ মাছের পেক্টরাল স্পাইনের খাঁজকাটাগুলো খুবই ষ্পষ্ট এবং স্ত্রী মাছের ক্ষেএে ক্ষাজকাটাগুলো অস্পষ্ট।

তাছাড়া, প্রজনন মৌসুমে স্ত্রী মাছের পেট ডিমে ভর্তি থাকে বিধায় ফোলা দেখায়। আর পুরুষ মাছের পেট চ্যাপ্টা থাকে।

ইনজেকশন প্রদান

কৃএিম প্রজননেরে জন্য প্রজননক্ষম মাছগুলোকে পিটুইটারির দ্রবন ইনজেকশন দেওয়া হয়। স্ত্রী ও পুরুষ উভয় মাছের ক্ষেএে দুটো ইনজেকশন দিত হয়। হাপাতে স্ত্রী ও পুরুষ মাছ একসঙ্গে রাখা হয়ে থাকে।

প্রথম ইনজেকশনের ক্ষেএে প্রতি কেজি স্ত্রী মাছের জন্য ৩ মি.লি গ্রাম ও প্রতি কেজি পুরুষ মাছের জন্য ৬ মি.লি হারে পিটুইটারি দ্রবন পৃষ্ঠ পাখনার নিচে ইনজেকশন দিতে হবে। স্ত্রী ও পুরুষ মাছ ১ঃ১ হারে হাপাতে ছাড়তে হবে।

প্রথম ইনজেকশন দেওয়ার ৬ ঘন্টা পর প্রতি কেজি স্ত্রী মাছের জন্য ১৪/২২ ও পুরুষ মাছের ক্ষেএে ৭ঃ৮ মি.লি হারে দ্বিতীয় বার পিটুইটারির দ্রবন ইনজেকশন দিতে হবে। দ্বিতীয় ইনজেকশন দেওয়ার ৮-৯ ঘন্টা পরে এরা হাপাতেই প্রাকৃতিক প্রজনন ক্রিয়ার মাধ্যমে ডিম ছাড়ে।

ডিম ছাড়ার পর হাপা হতে মাছগুলো সরিয়ে ফেলার ব্যবস্থা করতে হবে। ১৮-২০ ঘন্টার মধ্যে ডিম থেকে রেনু বেরিয়ে আসবে। এই আপাতে রেণু পোনা ৩ দিন রাখতে হবে। এ অবস্থায় হাপার উপর ঝর্ণার ব্যবস্থা করলে ভালো হয়।

৩ দিন পর যখন রেণু পোনার ডিম্বথলী শরীরে শোষিত হয় তখন রেনু পোনাগুলো ধাতব টিউবে বা সিমেন্টের সিস্টার্ণে স্থানান্তরিত করে টিউবিফেক্স নামক লাল কেচো ৫-৭ দিন খাওয়াতে হবে।

৫-৭ দিন পর পনাগুলোকে আরো ১০ দিন প্রানীকনা সরবরাহ করে খাওয়াতে হবে।এ অবস্তায় পোনাগুলো ২-২.৫ সে.মি আকারের হবে এবং তখন আকারের হবে।

আঁতুড়ে পুকুরে পোনা লালন পদ্ধতি

পাবদা মাছের পোনা লালনের জন্য আঁতুড় পুকুরের আয়তন ৫-১০ শতাঁংশ হলে ভাল হয়। পুকুর প্রস্তুতের সময় প্রতি শতাংশে ২০ কেজি গোবর দিতে হবে। গোবর দেয়ার ৪/৫ দিন পরে প্রতি শতাংশে ২-২.৫ সেন্টিমিটার আকারের ৩০০-৩৫০টি পাবদা মাছের পোনা ছাড়তে হবে।

পোনা ছাড়ার পর প্রতিদিন মাছের শরীরের ওজনের শতকারা ১২-১৪ ভাগ হারে চালের কুড়ো (৪০%), সরিষার খৈল (৩০%) ও ফিসমিলের (৩০%) মিশ্রিত খাদ্য হিসাবে সরবরাহ করতে হবে।

এছাড়াও সার হিসাবে প্রতি সপ্তাহে প্রতি শতাংশে কেজি গোবর এবং ১০০ গ্রাম ইঊরিয়া ও ২০০ গ্রাম টিএসপি দিলে ভাল ফল পাওয়া যায়। প্রতি ১৫ দিন পরে মাছের নমুনায়ন করে খাদ্যের পরিমান বাড়াতে হবে।

এক থেকে দেড় মাস পর মাছের ওজন যখন ১.৫-২.০ গ্রাম হবে তখন তা ধরে চাষের জন্য মজুদ পুকুরে ছাড়তে হবে।

পাবদা মাছের খাবার তালিকা

বিঘা প্রতি দশ হাজার পোনা ছাড়া যেতে পারে। মজুদ পুকুর প্রস্তুতি প্রনালী সাধারন নিয়মাবলী মেনে করতে হবে। সম্পূরক খাদ্য মাছের দেহের ওজনের ৩% হারে সরবারাহ করতে হবে সম্পূরক খাদ্য থাকবে এবং কুঁড়া (৪০%), সরিষার খৈল (৩০%) ফিশমিল (৩০%)।

এ ছাড়া সার হিসাবে প্রতি সপ্তাহে প্রতি শতাংশে ৫ কেজি গোবর এবং ১০০ গ্রাম ইউরিয়া এবং ২০০ গ্রাম টিএসপি দিল ভাল ফল পাওয়া যাবে।

বায়োফ্লক পদ্ধতিতে পাবদা মাছ চাষ (Pabda Fish Culture in Biofloc System)

পাবদা চাষে যে বিষয়গুলো জেনে রাখা জরুরী

পাবদা মাছের রোগ ও প্রতিকার (Pabda Fish Disease & Treatment)

পাবদা মাছ রান্না (Pabda Fish Recipe)

পাবদা মাছ শতাব্দীর পর শতাব্দী ধরে ভারতীয় খাবারের একটি প্রধান খাবার এবং তাদের সূক্ষ্ম স্বাদ এবং টেক্সচারের জন্য পরিচিত। আজ, পাবদা মাছ তাদের অসংখ্য স্বাস্থ্য উপকারিতার কারণে বিশ্বজুড়ে জনপ্রিয়তা অর্জন করছে।

প্রায়শই জিজ্ঞাস্য (FAQs)

একটি মাছ কতদিন বাঁচে? (Lifespan of Pabda Fish)

পাবদা মাছ স্বাস্থ্যের জন্য ভালো? (Is Pabda Fish good for health)

পাবদা মাছ দাম (Price of Pabda Fish)

প্রতি কেজি পাবদা ৫০০ থেকে ৮০০ টাকা দামে বিক্রি হয় ।

পাবদা মাছ কি সামুদ্রিক?

আমি কৃষিবিদ তানজিম আহমেদ, কৃষি বিষয়ক ব্লগার।

You cannot copy content of this page